যেখানে হেঁটে হেঁটে বহুদূরে
হারিয়েছে কনো এক যুবক মাতাল।
বুকে তার ছিলনা কোন প্রেমের বাগান,
আথবা চায়নি সে আধখানা চাঁদ আর কুমারী রাত,
সিনায় সিনায়, রক্তে রক্তে উষ্ণ পরশ।
চেয়েছিল ছোট একচালা ঘর, এক মুঠো ভাত,
চেয়েছিল রোদেলা বিকেল আর আধখানা সিগেরেট,
একটু স্বাধীনতা, নিজেকে নিজের মতো সাজাবার।
যখন আকাশে নামে পূর্নিমা রাত,
পলকে পলকে যায় নির্ঘুম প্রহর,
স্মৃতির পলিতে জমে শিশির হাজার।
বলে দিয়ে যায় তারে,
হলো তো অনেক, কতো আর আবিচার নিজেরই ওপর,
পথ থাকে পথের পরে, তুমি পথচারি।
যতদুরে চলে যাও, নিয়ে যাবে সবই।
বদলাবে পৃথিবী, মানু্ষ, প্রতিদিনই।
বদলাবে কবে তুমি,
আঁকবে কবে ভোর, সোনালী সোপান।
চিৎকার দিয়ে বলে যুবক,
কবিতার কসম, ধ্বংস করে সবকিছু,
গড়ে নিব আবার নিজেরই আবাস,
যতই থাকিনা কেন বহুদুর,
একদিনতো শেষ হবেই দুর পরবাস